ব্রাহ্মণবাড়িয়া.প্রেস: নিজস্ব প্রতিবেদক। আখাউড়ার আজিমপুর এলাকা ট্রেনে কাটাপড়ে নিহত বৃদ্ধ ফুলচাঁন বেগমকে এম্বুলেন্সের পরিবর্তে প্রাইভেটকারে বহনের অভিযোগ এনে গত ২২ নভেম্বর রেলে কাটাপড়া নিহত বৃদ্ধার ছেলে মোঃ ফরিদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বেসরকারী এ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির নেতা জহিরুল ইসলাম জুম্মান ও এ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার মোঃ কামাল মিয়ার বিরুদ্ধে জেলা সিভিল সার্জনের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পএিকায় জুম্মান ও কামালের নাম উঠে আসে।পরে নিহত বৃদ্ধার পরিবার খোঁজ নিয়ে ও সরেজমিনে দেখতে পান ঘটনার সময় যে এ্যাম্বুলেন্স চালক তাদের প্রাইভেটকারে রোগী বহন করেছেন তারা জুম্মান ও কামাল নয়। এজন্য অভিযোগকারী নিহত বৃদ্ধার ছেলে ফরিদ মিয়া ও তার মামা আজিজুর রহমান গতকাল রবিবার দুপুরে জেলা সিভিলসার্জেন কার্যালয়ে হাজির হয়ে সিভিল সার্জন ডাঃ শাহ আলম মহোদ্বয়ের কাছে লিখিত অভিযোগ প্রত্যাহার করে জুম্মান ও কামাল সম্পূর্ন নির্দোষ লিখিত আবেদন করেন তারা। এসময় প্রকৃত ঘটনার সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বেসরকারী এ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতি নেতা জহিরুল ইসলাম জুম্মান ও এ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার মোঃ কামাল কোন প্রকার জড়িত না থাকায় তাদের নির্দোষ হিসাবে অভিযোগকারীর লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে এই অভিযোগ থেকে জুম্মান ও এম্বুলেন্স ড্রাইভার মোঃ কামালকে অব্যাহত দেন জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ শাহ আলম। এ ঘটনার অজ্ঞাত নামা প্রকৃত অপরাধীদের বিচার দাবী করে জেলা সিভিল সার্জনের কাছে আরেকটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নিহত বৃদ্ধার ফুলঁচান বেগম (৭৫) এর ছেলে আখাউড়া টানপাড়া এলাকার মোঃ ফরিদ মিয়া।এদিকে এ ঘটনার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বেসরকারী এ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির নেতা জহিরুল ইসলাম জুম্মান ও এ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার মোঃ কামাল মিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জাতীয় পএিকায় তাদের নাম উল্লেখ করায় প্রকাশিত সেই সংবাদকে মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবী করে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বেসরকারী এ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির নেতা জহিরুল ইসলাম জুম্মান ও এ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার কামাল মিয়া।
প্রতিবাদকারী,মোঃ জহিরুল ইসলাম জুম্মান ও মোঃ কামাল মিয়া।