ব্রাহ্মণবাড়িয়া.প্রেস বিশেষ প্রতিবেদন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরসহ এর আশেপাশের বিভিন্ন সড়কের উন্নয়ন কাজে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে ব্যবহৃত বালুর কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহর আজ ধুঁলা বালুতে শীঁতের কুঁয়াশার ধরণ এক আজব নগরীতে পরিণত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কসহ কুমিল্লা সিলেট মহাসড়কের সরাইল বিশ্বরোড এলাকা হতে শুরুকরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুলতানপুর এলাকা পর্যন্ত এই ধুঁলা বালুর করুণ অবস্থায় দুর্ভোগে পড়ে আক্রান্তের শিকার হচ্ছেন সড়কে চলাচলরত জন-সাধারণ।সড়কে ধুঁলার অন্ধকারে দূর্ঘটনার শিকারও হচ্ছেন বিভিন্ন যানবাহন।এতে করে নানান রোগে আক্রান্তও হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
এদিকে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার দায়িত্বে থাকা পরিবেশ অধিদপ্তর নামের সরকারী এই গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের চোঁখ যেন অন্ধ হয়ে আছে ।পরিবেশের জন্য হুমকী এবং পরিবেশের ক্ষতিদায়ক এইরুপ কার্যকলাপ দেখার দায়িত্বে থাকা এই দপ্তরের কর্মকর্তারা যেন, অযতাই বসে বসে রাষ্ট্রের কোষাগারের রক্ষিত জনগণের টাকা খাচ্ছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরসহ মহাসড়কে চলাচলরত জন-সাধারণ জানান, ভোর সকাল থেকেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ও মহাসড়কের বিভিন্ন সড়কে এখন এই ধুঁলা বালুর করুণ অবস্থা দেখা দেয়। এতে করে জনগণের ভোগান্তির যেন,কোন শেষ নেই। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের কুমিল্লা সিলেট মহাসড়কের পুনিয়ট থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হয়ে সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর রামরাইল ব্রীজ পর্যন্ত শীঁতের কুঁয়াশার ধরণ এক ধুঁলা বালুর আজব নগরীতে পরিণত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
সরজমিনে দেখাযায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের পুনিয়ট থেকে রামরাইল ব্রীজ পর্যন্ত দীর্ঘমাঁস ধরেই চলছে মহাসড়ক উন্নয়নের কাজ। উন্নয়ন কাজে ব্যবহৃত বালু অনিয়মতান্ত্রিকভাবে সড়কে ব্যবহাড়ে এই ধুঁলা বালুর করুণ অবস্থা দেখা দিয়েছে। সড়কের কাজ চলাকালীন সময়ে সড়ক নির্মাণ কাজে দায়িত্বে থাকা কতৃপক্ষ সড়কে পানি দেওয়ার নিয়ম থাকলেও কতৃপক্ষ পরিমান ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে কোন পানি দেন না। সড়কে বালু ফেলে পানি না দেওয়ায় এই ধুঁলা বালুর করুণ অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে। সড়কে চলাচলরত একজন আইনজীবী জানান, এই সড়ক দিয়ে আমি প্রতিদিন কোর্টে আসি। ধুঁলার কারণে আমার শ্বাসকষ্ট হয়েগেছে। এই অবস্থা দেখলে মনে হয় দেশে কোন শাষন নেই। ধুঁলা বালুর কারণে প্রতিনিয়েই কোর্টে যাতায়তরত জন-সাধারণ দুর্ভোগে পড়ছেন।
তিনি আরো জানান, নির্মাণ কাজের দায়িত্বে থাকা কতৃপক্ষের উচিত পরিবেশ রক্ষা করে উন্নয়ন কাজ করা। মহাসড়কে চলাচলরত সচেতন যাত্রীসাধারণরা জানান, ধুঁলা বালু দিয়েই এই পথে চলাচল করি,কিন্তু এটি তু-কোন দেশের নিয়মে পড়ে না। ধুঁলা তৈরী করে রাস্তা নির্মাণ করা হচ্ছে।সড়কের নির্মাণ কতৃপক্ষ একটু সচেতন হলেইতু ধুঁলা না উড়িয়ে সড়ক নির্মাণ করতে পারেন। অপর এক যাত্রী জানান, দীর্ঘদিন ধরেই মহাসড়কে চলছে উন্নয়ন কাজ। এটি কখন শেষ হবে, আল্লাহই জানেন। ঘর থেকে বের হয় ক্রিম মেখে,আর বাড়িতে যেতে হয় কালী মেঁখে। মহাসড়কের আশেপাশের বাড়িঘরের বাসিন্দারা জানান, সড়কের উন্নয়ন কাজের ধুঁলার অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ।গরমের মধ্যেও ঘরে দরজা জাঁনালা বন্ধ রাখতে হয়। দরজা জাঁনালা বন্ধ রেখেও ধুঁলার হাত থেকে বাচঁতে পারি না।
এদিকে সড়ক কতৃপক্ষ জানান, সড়কের উন্নয়ন কাজে ব্যবহৃত বালু থেকেই ধুঁলা তৈরী হচ্ছে।ধুঁলা নিধঁনে পানির অতিরিক্ত গাড়ী না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে।সড়ক কতৃপক্ষ আরো জানান, তবে সড়কের উন্নয়ন কাজ শেষ হলে ধুঁলা এতবেশি থাকবে না। অপরদিকে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার দায়িত্বে থাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে গিয়ে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করা হলেও সাংবাদিকদের সাথে এবিষয়ে তারা কথা বলতে রাজি হয়নি।
I like this web site very much, Its a real nice billet to read and get info.Raise your business
Hello There. I found your blog using google.
This is an extremely well written article.
I’ll make sure tto bookmark it and return to read more of your useful information. Thanks for
the post. I’ll certainly return.
4.5